ভোটার আইডি সংশোধন। Voter ID correction Bangla

ভোটার আইডি  সংশোধন করুন ঘরে বসে-

আপনি কি NID card (ভোটার আইডি সংশোধন) সংশোধন করতে চান? করোনার কারণে বাহিরে যেতে পারছেন না। সমস্যা নাই আপনি সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে প্রবেশ করেছেন। আপনি চাইলে ঘরে বসেই আপনার ভোটার কার্ড সংশোধন বা নতুন ভোটার হতে পারবেন। কম্পিউটার বা মোবাইলের মাধ্যমে আপনি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সকল সেরা অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে পেয়ে যাবেন। এজন্য আপনাকে প্রথমে নির্বাচন কমিশনের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং রেজিস্ট্রেশন এর জন্য নির্ধারিত ফি প্রদানের যাবতীয় কাজ করতে হবে। এবার চলুন সবগুলো কাজ কিভাবে সম্পন্ন করব ধাপে ধাপে জেনে নেই।রেজিস্ট্রেশন করতে এখনে ক্লিক করুন

ভোটার আইডি কার্ডে যে সমস্ত ভূল থাকে-(ভোটার আইডি  সংশোধন )

• নিজের নামের ভুল থাকতে পারে।
• বয়স ভুল থাকতে পারে।
• বাবা মায়ের নাম ভুল থাকতে পারে।
• জন্ম তারিখ ভুল থাকতে পারে।

অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করবেন যেভাবে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য প্রথমে আপনাকে নির্বাচন কমিশনের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে  প্রবেশ করতে হবে। Link- এ প্রবেশ করলে NID নাম্বার, জন্ম তারিখ ও একটা ক্যাপচা পূরণ করতে বলবে। ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। সাবমিট বাটনে ক্লিক করার পর ফরম পূরণ করতে বলবে যেখানে বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা পুরন করতে বলবে। খুবই সতর্ক ভাবে ফরমটি পূরণ করতে হবে। ( নিবন্ধন wনদ অনুযায়ী)। ফরমটি সঠিকভাবে পুরন করে পরবর্তি বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার আপনার দেওয়া মোবাইল নম্বরে একটি বার্তা পাঠাবে। মোবাইল বার্তায় একটি কোড আসবে কোডটি দিয়ে পুনরায় বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং পাসওয়ার্ড সেট করে রেজিস্ট্রেশন শেষ করতে হবে। পরবর্তি ধাপে এ পাসওয়ার্ড কাজে লাগবে। ক্লিক করুন

• সার্টিফিকেট সংশোধন অনলাইন। Certificate correction online

অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন করবেন যেভাবে-

আপনার এন আইডি কার্ডে নামের বানান,বয়স ,তারিখ, ববা মায়ের নাম বা নামের বানান ভুল হয়ে থাকলে  প্রথমে তা সংশেধনের জন্য উপরের নিয়ম অনুযায়ী অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন  করার পর আপনাকে লগইন  অপশন টিতে ক্লিক করতে হবে। ইউজার নাম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করলে আপনার পেজ ওপেন হবে। এবার আপনি আপনার প্রোফাইল এ ক্লিক করুন, তারপর এডিট অপশনটিতে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজন মত তথ্য  দিয়ে সংশোধন প্রকিয়া সম্পন্ন করে পরবতি বাটনে ক্লিক করুন।(ভোটার আইডি  সংশোধন )

এবার আপনি যা যা সংশোধন করেছেন তার একটি রিভিউ দেখাবে। আপনি সরকিছূ দেখার পর যদি মনে করেন ঠিক আছে তাহলে পরবর্তি বাটনে ক্লিক করবেন। ক্লিক করার পর আপনাকে একটি পেমে অপশনে নিয়ে যাবে। পেমেकै অপশন ক্লিক করলে একটি নিদিী পরিমাণ টাকা পেমেন্ট করতে বলবে। সেখানে অনেকগুলি পেমেন্ট এর মাধ্যম পাবেন। যেমন – বিকাশ, রকেট, নগ্দ, ব্যাংকের কাড। আপনি যেটিতে সহজ মনে করবেন সে অপশনটি বেছে নিবেন। টাকা জমা হয়ে গেলে পরবর্তি বাটনে ক্লিক করত হবে। এবর আপনাকে প্রয়োজনীয় সকল কাজপত্র এড করতে বলবে।

প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র এড করা হলে পরবতি বাটনে ক্লিক করলে একটা রিভিউ দেখতে পাবেন । এখান এ সংশোধনের  যাবতীয় তথ্য দেখা যাবে। দেখারপর যদি দেখেন সবকিছূ ঠিক আছে তাহলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন। এখন আপনার কাজ শেষ, আপনাকে পরবর্তি কাজের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।(ভোটার আইডি  সংশোধন )

উপরের সব কিছূ ঠিক থাকলে আপনার মোবইলে মাসেজ আসবে। এ্বার আপনি আপনার আইডিতে  লগইন করে ডাউনলোড অপশনটি ক্লিক করেন। তারপর আপনার সংশোধীত  আইডি কাউটি ভাউনলোড করে প্রিন্ট করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কাউ সম্পকিত কীওয়ার্ডস –

• ভোটার আইডি সংশোধন
• নতুন ভোটার আইডি
• ভোটার আইডি কত দিনে পাওয়া থাকে।
• ভোটার আইডি সংশোধন করতে খরচ কত
• ভোটার আইডি সার্ভিস
• ভোটার আইডি সংশোধন ফরম
• ভোটার আইডি ডাউনলো্ড
• ভোটার আইডি রেজিস্ট্রেশন ।