Business

ধান ক্রয় বিক্রয়ের লাভজনক ১১ টি ব্যবসার আইডিয়া

 

ধান ক্রয় বিক্রয়ের লাভজনক ১১ টি ব্যবসার আইডিয়া

 

ধান ক্রয় বিক্রয়ের লাভজনক  ১১ টি ব্যবসার আইডিয়া
ধান ক্রয় বিক্রয়ের লাভজনক ১১ টি ব্যবসার আইডিয়া

 

ধান ১টিকৃষি প্রধান খাদ্য শস্য তার সঙ্গে  ধান এর  চাহিদাটা কিন্তু অনেক বেশি আসলে কেননা  ধানহতেই  চাউল আটা বানানো হয়ে থাকে । আজকে  ধানেরব্যবসা এর সকল প্রকারের  আইডিয়া নিয়েই আপনাদের সাথে আলোচনা করব । আশা করতেছি যে , সম্পূর্ণ লেখাটি পরবেন আর তার সাথে আপনারা যাতে  এই ধান এর  স্টক ব্যবসা হতে  যেনআপনারা  কোন রকমের  লসেনা পরেই লাভ এর  দিকেই  অগ্রসর হোন। নিশ্চয়ই  ধান এর  ব্যবসালাভজনক ব্যবসা যদি সমস্ত  কিছুঠিক ঠাক মত করে থাকেন । আসুন তা হলে আমরা  ধান এর  ব্যবসার সব  খুটি নাটি এক নজরেই  দেখেনেই(Hire-purchase)।

 · ধান এর ব্যবসা কেনই  করবেন জানুন(Hire-purchase) :

 

ধান একটা  কৃষিপ্রধান খাদ্য বিশেষ করে  এশিয়া আর  আফ্রিকা মহাদেশ এর যে সকল  মানুষ  রয়েছেন তারা কিন্তু ধান এর উপরেই  নির্ভর করে থাকেন । অবশ্যই ধান হতে  চাল বানানো  হয় বলেই। আমাদের প্রত্যেকদিন এর  খাবারের  তালিকাতে  চাউল আর  আটার এর উপরেই কিন্তু নির্ভর করে থাকি অনেকেই এই  ২ টি জিনিস এর উপরেই রনির্ভর করার  মানেই কিন্তু  ধান এর  উপরনির্ভর করা হচ্ছে। যেহেতু সকলে  ধান উপরে র নির্ভর করে থাকে তাই ধান এর  ব্যবসা করেই কিন্তু  আমরা লাভজনক হতেই  পারি।

  

নিচের লেখা গুলো পড়ুন – 

 

সল্প মূলধন দিয়েই ১০টি লাভজনক নতুন ব্যবসার আইডিয়া

 ঔষধের পাইকারী ব্যবসা করার পদ্ধতি

 ২০২১ সালের জন্য ১০টি লাভজনক বিজনেস আইডিয়া

 ·      ধান কেনার পদ্ধতি  :

 

 আপনারা  ধান এর  ব্যবসা করবেন কিন্তু আপনারা  কি করে ধান কেনা এর পদ্ধতি আছে কি ভাবে করে সেইটা  শুরু করবেন এইটাই যদি না জেনে থাকেন তা হলে কিন্তু হবে না। আপনাদেরকে সবার আগের  সঠিক ধান ক্রয় করেই  স্টক করতেই  হবে। আর সঠিক ধান কি  রকমের  আর তার পরে  কোন ধান এর  কি রকমের  দাম হয়ে থাকে  সেই গুলো আপনাদেরকে ট্রেইনিং কিংবা  কারো মাধ্যমেই  জেনে নেওয়া লাগবে । বাংলাদেশ এ  হাইব্রিড উফসি সহ নানা ধরন এর  ধান চাষ হল  আপনার  ধান এর  নাম আর  গ্রেট সব সময়ই  বিবেচনা করে নিবেন আর তার পরে  ধান কেনবার  জন্যই কিন্তু  নেমে যেতেই  পারেন।

 

 ·কখন কোথা থেকে ধান কিনবেন:

 

 আপনারা  ধান কিনতে যাবেন  সঠিক সময়েই । বর্তমানে  বাংলাদেশ এ  ধান এর  মৌসুম প্রায় বার হয়েই  থাকে। আবার এমন অনেক  বিভাগ রয়েছে যে খানে    বার ও  হয়েই  থাকে। ধান এর  মৌসুম যত বারেই হোক না কেন আপনারা কিন্তু  ধান এর  ব্যবসা করবার  জন্য প্রত্যেক মৌসুমকেই  বেছে নিতে পারেন । এতে করে  সুবিধে হল কিন্তু আপনারা  আপনি সাশ্রয়ী দামেই  ধান পেয়ে যাবেন আর তার সাথে সাথে কিন্তু আপনারা  অন্যদিকে অর্থাৎ  কৃষক যারা আছেন তারা  তাদের সঠিক মূল্য পেয়ে যাবে আর তার কিন্তু তাদের ধান বিক্রি করবার  লাভ এর  স্বাদ গ্রহন করতে পারবে । আপনারা কিন্তু মূলত ২ ধরন এর  প্রক্রিয়াবল প্রয়োগ করেই  ধান কিনে নিতে  পারে।

 

  •  বাজার হতে কিনতে পারেন :

 আপনারা  যদি প্রচুর  পরিমানে ধান কেনবার জন্যই   মনস্থির করে থাকেন  তা হলে  আপনারা বাজার হতেই কিন্তু  ধান কিনে নিতে  পারেন। গ্রাম এর  প্রায় সকল  বাজারেই কিন্তু বিশেষ করে  হাটবার/বাজারবার (বাজার  এর দিনে ) সময় ধান এর  ব্যবসা হয়ে থাকে । সেই খানে কিন্তু  প্রত্যক চাষিরাই আসে  ধান নিয়ে উপস্হিত হয়ে থাকে । আপনারা কিন্তু  সেই খানে থেকেই উন্নত জাতের   এর  ধান কিনেই তার পরে কিন্তু আপনারা  ট্রাকে  লোড করেই  শহরে নিয়ে এসেই  গুদামজাত করে রাখতে   পারেন ।

 

·     কৃষকদের ঘর হতে :

 আপনারা  আর ১ টি পন্থা অবলম্বন এর  মাধ্যমেই  ধান কিনতে পারেন সেটা হচ্ছে  কৃষকের ঘর হতেই  ধান কিনে  নিতে  পারেন। অনেক কৃষকেরাই আছেন যারা  ধান  মাড়াই  করে  তার  পরেই  ধান বিক্রি করে দেন । আপনার  ধান উঠবারথবারি  তাদের সাথে যোগাযোগ করে রেখে দিবেন । তার পরে  যখন কৃষকেরা  ঘরে ধান তুলে নিয়ে যাবে তখন সেই সময়েই আপনারা  সেই খানে হতে  ধান কিনে নিয়ে রেখে  পারেন। ধান কেনার সময়তে  যে সব  জিনিস গুলোকে  খেয়াল করবেন অবশ্যই  সে গুলো হচ্ছে  শুকনা ধান কিনবেন ।  অবশ্য কাঁচা ধান  ও চাইলে  কিনতে পারেন।ধান ক্রয় বিক্রয়ের লাভজনক ১১ টি ব্যবসার আইডিয়া.

 

১ টা কথা সব সময়েই আপনারা মনে করে আপনাদের মাথায় রাখবেন কে  কাঁচা ধান আর তার সাথে  শুকনা ধান এর কিন্তু  মাঝে পার্থক্য অনেক আর  দাম দর এর  ও  অনেক তফাৎ আছে। সেইটা কিন্তু আসলে  যে কোন গ্রেট এর  ধানই  হোক না কেন ।

 

শুকনা ধানে আপনাদেরকে  মূলত বেশি কাজ করা লাগবে না ।  বস্তা করেই সেই সকল  ধান আপনারা  গুদামজাত করেই রেখে দিতে পারবেন । আর  অন্য দিকে কাঁচা ধান কিনলে কিন্তু আপনাদেরকে  রোদে দিয়ে  শুকিয়ে নিয়ে  তার পরেই কিন্তু আপনাদেরকে  গুদামজাত করা লাগবে । ধান শুকানো এর   জন্যই কিন্তু  আপনাদেরকে কিছু অর্থ   ব্যয় করতেই  হবে অন্য  দিকে  আবার আপনাদের ধান এর  ওজন কমে আসতে থাকবে । কারন কাচা ধানে ওজন বেশি থাকে , আর শুকানোর পরে কিন্তু ওজন অনেকটাই কমে যায় ।  তাই এই সকল বিষয় গুলোর দিকে  আপনারা  লক্ষ করবেন।

 

 

  • ধান গুদামজাত করবার টেকনিক :

 

 আপনাদের ইতিমধ্যেই হয়তো ধান কেনা হয়ে গিয়েছে এখন আপনাদেরকে গুদামজাত করা লাগবে। আর তাই আপনাদেরকে ধান অনেক দিন যেন ভাল থাকে সেই রকমের একটা  জায়গা বেছে নেওয়া লাগবে । যাতে করে  রোদ বৃষ্টি কিংবা  ঝড় এর  কারনে আপনাদের গুদাম এর সকল   ধান ঠিক থাকে আর এই রকম  অবস্থান আপনারা বেছে নিতে পারেন, জায়গাটা  অবশ্যই শুস্ক হওয়া লাগবে । তাই  জন্য কিন্তু আপনারা  প্রাচিন পদ্ধতিতেই  ধান রেখে দিতে  পারেন। প্রাচিন পদ্ধতি ধান রাখবার  জন্য কিন্তু  বাশ এর  বাকল দিয়েই মাচা বানিয়ে   তার পরে  সেই মাচাতে  ধান রেখে দিবেন ।  আপনাদের  গ্রাম এর ভাষাতে  ডুলি নাম এর ১ প্রকার  ধান এর  পাত্র পাওয়া যায় ইচ্ছে করলেই কিন্তু আপনারা  সেখানে ও রেখে দিতে  পারেন।

 

·আধুনিকপদ্ধতিতে গুদামজাতকরন  করার পদ্ধতি :  

 

আধুনিক পদ্ধতি  এর   মাধ্যমেই যদি  ধান রাখতে  চান তা হলে আপনাদেকে বড় রুম  নেওয়া লাগবে । তার  পরে সেই  রুমটাকে   পরিস্কার  রেখে দিতে হবে । রুমটা  এমন ১ টা জায়গাতে নেওয়া লাগবে  যেন আপনাদের ধান এর  গোডাউনে বন্যা বৃষ্টি এর কোন  পানি না উঠে আর তার সাথে সাথে যেন  ধান এর  গোডাউন ধান রাখার জন্য  আর তার সঙ্গে  বের করতে যেন আপনাদের  সুবিধে হয়। আপনাদের  প্রথম ধান এর এই  ব্যবসা শুরু করলে কিন্তু   আপনাদেরকে প্রথমেই এই  আধুনিক  পদ্ধতি গ্রহন করা লাগবে না । কারন হচ্ছে  গোডাউন এর  ভাড়া  রক্ষনাবেক্ষন সহ অনেক অর্থ খরচ  হয়ে যাবে তাই প্রথম দিকে সেই   অবস্থাতে  আপনারা  প্রাচিন পদ্ধতিতেই   ধান  সংরক্ষনে রেখে দিন ।

 

·কোন সময়ে ধান বিক্রি করবেন:

 

 ধান বিক্রি করবার  উপযুক্ত সময় বলতে আসলে মূলত কোন  কিছু নাই । আপনারা   ধান ক্রয় করেই কিন্তু  ধান এর  গুদামে রাখবার  পরের দিন হতেই কিন্তু  ধান বিক্রি করতে পারবেন আর তার  জন্য কিন্তু  আপনাদেরকে কিছুটা  ক্রিটিক্যাল বুদ্ধি খাটানো লাগতে পারে  যেমন

 

আপনারা  ধান ক্রয় করে  গুদাম এর  সকল ব্যয় বাবদ  যদি দেখেন মণ প্রতি ১০০ টাকা লাভ হয়ে গিয়েছে  তাহলেই কিন্তু আপনারা আসলে  ধান বিক্রি করতেই পারেন  এর জন্য আপনাদেরকে সব সময়তেই   বাজার মনিটরিং করা লাগবে । কেননা  ধান এর  বাজার সব সময়তেই কিন্তু  উঠানামা করতে থাকে ।

 

এই লেখাটি পড়ো – ২০২১ সালের জন্য ১০টি  লাভজনক বিজনেস আইডিয়া 

 

আপনারা ১ মৌসুম এর  ধানকে সব থেকে বেশি হলে   মাস গুদামে রেখে দিতে  পারবেন আর এর থেকে কিন্তু    বেশি ও রেখে  পারবেন । কিন্তু আপনাদেরকে সাবধানে থাকা লাগবে  যেন ধান এর ভিতরে কোন  পোঁকা মাকড় না ধরে যায় । আর ১ টি জিনিস খেয়াল করবেন সব সময়তেই  সেইটা হচ্ছে  ইঁদুর থেকে আপনাদেরকে সব সময়  সাবধান থাকা লাগবে । ১ টা কথা সব সময়তেই মনে রাখবেন আপনারা  যে কোন খাদ্যের গুদাম এর  প্রথম শত্রু হচ্ছে  ইঁদুর।

 

·     ধানে লস হলে  কি করবেন:

 

 এক সময় দেখতে পারলেন যে আপনারা  যে দামে ধান কিনে ধান এর গুদামে রেখেছিলেন  তার থেকে   বেশি দাম আর   হচ্ছেই  না তখন কি করবেন সেই সময়তে আপনারা একেবারেই  ধৈর্য হারিয়ে ফেলবেন  না।

 

আপনারা  তখন সেই সময়তে  ধানটা কে বেশি দামে বিক্রি করবার  জন্য অন্য কোন পন্থা অবলম্বন করবেন । আপনারা  মনে করতেছেন যে  যে মাস এর ভিতরেই ধান এর  দাম বাড়তি হবার  সম্ভবনা নাই । তখন কিন্তু আপনারা  সেই ধানটাকে কোন চাউল কল কিংবা  ( চাতাল) নিয়েই  ধানটাকে সিদ্ধ কতাই তার পরে সেইটাকে  ভাঙিয়ে চাউল তৈরি করে নিতে পারেন ।

 

১ টা জিনিস সব সময়তেই আপনারা আপনাদের  মাথায় রাখবেন যে সেইটা হচ্ছে ধান এর  তুলনাতে  চাল এর  দাম সকল  বাজারেই  অনেক বেশি থাকে মূলত  তাই  আপনারা চাউল বাজারে বিক্রি করা শুরু করলে   কিন্তু লস হবার  সম্ভনা অনেক কম থাকবে।

 

আর তা ছাড়া  ও ধান ভাঙ্গানো এর  সময় যদি আলাদা তুষ বের হয়ে থাকে সেই গুলোকে  আপনারা   আপনি বস্তা সহকারে বিক্রি করে দিবেন । তুষ মাছ এর গবাদি পশু এর খাদ্য হিসেবে  কিন্তু বাজারে অনেক বেশু পরিমানে চাহিদা আছে।

 

 · আটা হিসেবে বিক্রি করে দিতে পারেন:

 

  আপনারা আপনাদের   ধানকে আর ১টি প্রক্রিয়া করে ও  বিক্রি করতে পারবেন সেইটা হচ্ছে কিন্তু আটা বানিয়ে তার পরে বিক্রি  করে। আটা তৈরি করবার  সিদ্ধান্ত নিলে কিন্তু  আপনাদেরকে আগে হতেই কিন্তু  সিদ্ধান্ত নেওয়া লাগবে । কেননা  ধান হতে কিন্তু  চাউল করেই  তার থেকেই  আটা তৈরি করা হয়ে থাকে  কিন্তু  ধান সিদ্ধ আপনাদেরকে  করা লাগবে না।

 

তাই ধানটাকে সিদ্ধ না করিয়ে কিন্তু  চাউল ভাঙ্গিয়েই আপনারা  আটা তৈরি করতে পারবেন । আপনারা  আটা তৈরি করেই কিন্তু  বাজারে ভাল মার্কেটিং করেই  বস্তা সহকারেই  বিক্রি করা শুরু করতে পারবেন  কিংবা   কেজি করে প্যাকেট বানিয়ে তার পরে আপনারা নিজ এর  ব্রেন্ডিং এর  নাম দিয়েই কিন্তু  সরকার  এর কাছ হতে  অনুমোদন নিয়েই  বিক্রি করা শুরু করতে  পারবেন তার সাথে  তুষ তো হবেই সেইটা ও কিন্তু বিক্রি করবার জন্যই ।

 

· ধানের  ব্যবসায়  লাভ আর  লস সাথেইনভেস্ট :  

 

আমাদের পৃথিবীতে এই রকমের এমন কোন ব্যবসাই  নেই যে খানে  তার কোন লাভ লস নাই । প্রত্যেক ব্যবসাতেই কিন্তু   লাভ লস রয়েছে কিন্তু   শুধু কম আর  বেশি। ধান এর  ব্যবসায় তুলনামূলক ভাবে কিন্তু   কম লাভ হলে ও মজা আছে এই  ব্যবসায়। আপনারা  শুরু করে দেন  তখন ধান ব্যবসা এর  মজাটা ঠিকই  বুঝে যাবেন। আর লস এর  দিক দিয়ে বলতেছি আপনাদের সাথে এখন আমি  উপরে  যে ২ টা  নিয়ম বলে দিয়েছি সেই  কথা অনুযায়ী কিন্তু  কাজ করলে আপনারা লস হতে রেহাই পেয়ে যাবেন ।

 

 বাকিটা আপনাদের  কপাল এর উপরেই নির্ভর করে ! ইনভেস্ট করার  কথা যদি বলি তা হলে কিন্তু  শুরুটা ১০০ মণ মানে   ( ৪০ কেজি মণ) ধরেই  শুরু করে দিতে  পারেন। গড়ে ধান এর  মন যদি হয়ে থাকে  ৫০০ টাকা হয় তা হলে কিন্তু   ধান  কিনতে হলে আপনাদেরকে ৫০ হাজার টাকা লাগতে পারে । আসলে এখানে কথা  হচ্ছে যে আপনারা ১  লক্ষ হতেই কিন্তু  শুরু করে  ১০০ কোটি টাকা পর্যন্তই কিন্তু  ইনভেস্ট করতে পারবেন । সেইটা অবশ্যই আপনাদেরকে ধান ব্যবসায় পারদর্শী হওয়া লাগবে । তথ্যসূত্র:উদ্যোক্তার খোজে

 

 

 

 

 

 

 

Related Articles

4 Comments

  1. Thank you ভাইয়া , এই রকমের লেখা আমাদের মাঝে শেয়ার করবার জন্য । আশা করি যে এর পরে ও এই রকমের অনেক বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কে আমাদের সাথে আপনি আলোচনা করবেন

  2. আমি আপনার ওয়েবসাইট এর একজন নিয়মিত পাঠক , এই লেখাটা পরে অনেক অজানা কিছু জানতে পারলাম , যে গুলো আগে জানতাম না , Thank you ভাইয়া , এই রকমের লেখা আমাদের মাঝে শেয়ার করবার জন্য । আশা করি যে এর পরে ও এই রকমের অনেক বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কে আমাদের সাথে আপনি আলোচনা করবেন । সব শেষ এ আপনার জন্য রইলো অনেক দোয়া ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button