২০২৪ সালে নারী T20 বিশ্বকাপের আয়োজক বাংলাদেশ।
নারী T20 বিশ্বকাপ:
২০০৯ সালে সর্বপ্রথম নারী T20 বিশ্বকাপের মহা যাত্রা শুরু হয়। প্রথম বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ইংল্যাণ্ড। ২০০৯ থেকে এ পযর্ন্ত মোট ৮ টি বিশ্বকাপ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতি ২ বছর অন্তর নারী T20 বিশ্বকাপের আয়োজন করা হয়। পরবর্তী ২০২৪ বিশ্বকাপের আয়োজক বাংলাদেশ । ২৬শে জুলাই ২০২৩ বামিংহামে আইসিসির বাৎসারিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। আইসিসির এ বর্ধিত সভায় ২০২৪ ও ২০২৭ সালের বৈশ্বিক ইভেন্টের আয়োজক দেশগুলোর নাম প্রকাশ করে। সেই মোতাবেক দীর্ঘ ১০ বছর পর ২০২৪ সালের নারী T20 বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। Also read
পরবর্তী T20 বিশ্বকাপ ২০২৬ সালে ইংল্যাণ্ডে অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৬ সালের নারী T20 বিশ্বকাপের আগে ২০২৫ সালে পুরুষ T20 বিশ্বকাপ হবে ভারতে। ২০২৭ সালে নারীদের প্রথম চাম্পিয়নস ট্রফি অনুষ্ঠিত হবে। চাম্পিয়নস ট্রফির আয়োজক দেশ নির্বচিত হয়েছে শ্রীলঙ্কা। ২০২০ সালের নারী T20 বিশ্বকাপের আয়োজন করে। ২০১৪ সালে নারী T20 বিশ্বকাপের পাশাপাশি পুরুষ T20 বিশ্বকাপের আয়োজন করে ছিল বাংলাদেশ। ১০ বছর পর বাংলাদেশ আবারও আয়োজন করতে চলেছে নারী T20 ক্রিকেট বিশ্বকাপ।
২০২৪ সালের নারী T20 বিশ্বকাপ সেপ্টেম্বরে শুরু হয়ে অক্টোবরে শেষ হবে । মোট ১০টি দল নারী T20 বিশ্বকাপে অংশ নিবে। ১০ টি দলের অংশ গ্রহনের মাধ্যমে ফাইনাল সহ মোট ২৩টি খেলা অনূষ্ঠিত হবে। অংশগ্রহণকারী দল: বাংলাদেশে অনূষ্ঠিতব্য ২০২৪ বিশ্বকাপে ১০টি দেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। বাংলাদেশ সহ মোট ৮টি দেশ সরাসরি ২০২৪ নারী T20 বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করবে। বাকি ২টি দল কোয়ালিফায়ার হিসাবে অংশ নিবে। সরাসরি অংশগ্রহণ করবে- অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যাণ্ড, ভারত, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিস, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।
আইসিসির চেয়ারম্যান নির্বাচন :
২০২৩ সালের আগে আইসিসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন গ্রেগ বারক্লে।তিনি নাগরিক। গ্রেগ বারক্লে ২ বছরের জন্য আইসিসির দায়িত্বে ছিলেন। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আইসিসির চেয়ারম্যান পদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আইসিসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হয়েছেন গ্রেগ বারক্লে। তিনি নিউজিল্যান্ডের নাগরিক।
আইসিসির নতুন সদস্য:
২০২৩ সালের পূর্বে আইসিসির সদস্য দেশের সংখ্যা ছিল ১০৫টি। আইভরিকোস্ট, উজবেকিস্তান ও কম্বোডিয়াকে নতুন সদস্য হিসাবে যুক্ত করায় মোট সদস্য দেশের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৮ টিতে। এছাড়াও স্থগিত রয়েছে ইউক্রেন এবং তালিকা থেকে বাদ পড়েছে রাশিয়া।